on Friday, November 18, 2011
ঢাকা - বাংলাদেরেশ রাজধানী
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী. নদী Buriganga পাশে অবস্থিত, শহর প্রায় 7 মিলিয়ন জনসংখ্যা রয়েছে, একে অঞ্চলের বৃহত্তম শহরে একটি. এর একটি রঙিন ইতিহাস রয়েছে যেমন: পরিচিত 'মসজিদের শহর.' আধুনিক ঢাকা রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক জীবন বাংলাদেশে কেন্দ্র.
এলাকায় যে বর্তমানে ঢাকা urbanized সেটলমেন্ট অস্তিত্ব 7 শতাব্দী থেকে. শহর এলাকার বৌদ্ধ রাজত্ব Kamarupa এবং পাল সাম্রাজ্য পাশ দিয়ে হিন্দু সেনা বংশের 9 ম শতাব্দীর নিয়ন্ত্রণ করার আগে শাসিত ছিল. সেনা রাজবংশের পর ঢাকা পরম্পরায় তুর্কি এবং আফগান 1608 সালে মোগল এর আগমনের আগে দিল্লি Sultanate থেকে নিম্নক্রম গভর্নরদের দ্বারা শাসিত ছিল.
17 শতাব্দীতে মুঘল শাসনের অধীনে নগর জাহাঙ্গীর নগর হিসাবে পরিচিত ছিল, এবং উভয় একটি প্রাদেশিক রাজধানী ও বিশ্বব্যাপী মসলিন বাণিজ্যের একটি কেন্দ্র. আধুনিক শহরের উন্নয়নে 19 শতকের ব্রিটিশ শাসনের অধীনে শুরু এবং শীঘ্রই বঙ্গ মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম কলকাতা পর শহর (অধুনা কলকাতা) ছিল. ভারত 1947 পার্টিশনের পর, ঢাকা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের প্রশাসনিক রাজধানী, এবং পরে 1972 সালে,, একটি স্বাধীন বাংলাদেশের এর রাজধানী.
শহরতলী এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধিও উন্নয়ন আসেন হিসাবে শহর মুঘল শাসনের অধীনে 1608 সালে বাংলার রাজধানী ঘোষিত. শহরের প্রধান বিস্তার মুঘল সাধারণ Shaista খান অধীনে স্থান নিয়েছে. শহর তারপর 13 কিলোমিটার প্রায় লক্ষ মানুষের একটি জনসংখ্যার সাথে (8 মাইল দ্বারা 12), দ্বারা 19 মাপা. শহর ব্রিটিশ ইস্ট ভারত কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ প্রেরণ পলাশীর যুদ্ধে পরে 1765 সালে.
পৌর প্রশাসন:
ঢাকা পৌরসভার আগস্ট 1, 1864 এবং 1978 সালে প্রতিষ্ঠিত এ আপগ্রেড "নিগম" অবস্থা ছিল. ঢাকা সিটি কর্পোরেশন একটি স্বায়ত্ত নিগম যা শহর বিষয়াবলি রান. শহরের মেয়র জনপ্রিয় ভোট দ্বারা প্রতি পাঁচ বৎসর নির্বাচিত হয়.
শহরের একটি মাঝারি আকারের মধ্যম বর্গ জনসংখ্যা হয়েছে, আধুনিক ভোক্তা এবং বিলাস পণ্য বাজারের ড্রাইভিং. শহর ঐতিহাসিকভাবে রয়েছে অভিবাসী শ্রমিকের সংখ্যক আকৃষ্ট. Hawkers, peddlers, ছোট দোকান, rickshaws পরিবহন, ধারের এবং স্টল জনসংখ্যার বড় অংশ চাকরী.
শহুরে উন্নয়ন একটি ব্যাপক নির্মান গর্জন আছে sparked, নতুন উচ্চ ওঠা ভবন ও skyscrapers শহর আড়াআড়ি পরিবর্তন ঘটাচ্ছে. বৃদ্ধি হিসাববিদ্যা, ব্যাংকিং, উত্পাদন, টেলিযোগাযোগ এবং পরিষেবার ক্ষেত্রে হয়েছে বিশেষত শক্তিশালী, যখন হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট ঢাকা অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসাবে চালিয়ে যান.
ঢাকা শহর (ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এর অধিক্ষেত্র অধীনে এলাকাসমূহ) জনসংখ্যার প্রায় 6.7 মিলিয়ন এ দাঁড়িয়েছে. বৃহত্তর মেট্রোপলিটান এলাকা গঠন এলাকায় সঙ্গে একযোগে শহর,, একটি আনুমানিক 2007 সাল হিসেবে 12.3 মিলিয়ন বাড়িতে. জনসংখ্যা একটি নির্দেশানুযায়ী শতাংশ প্রতি আনুমানিক 4.2, এশিয়ান শহরগুলির মধ্যে সর্বোচ্চ রেট এক ক্রমবর্ধমান হয়.
বাঙ্গালী সকল অধিবাসীদের জাতীয় ভাষা বাংলা. ইংরেজি সাধারনত ব্যবহার করা হয় বিশেষত ব্যবসার উদ্দেশ্যে,.
ইসলাম একটি সংখ্যাগুরু একাত্মতার সুন্নি সম্প্রদায় সাথে ঢাকা মানুষ উদীয়মান ধর্ম,. হিন্দুধর্ম হল দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম এবং ছোট সম্প্রদায় অনুশীলন বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান.
হোটেল:
গত দশকে ঢাকা গঠিত মানের হোটেল এবং শালীন পর্যটন টাইপ বাজেট বাসস্থান বিষয়ে উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে.
তিন থেকে পাঁচ তারকা হোটেল সংখ্যা উপরন্তু, ঢাকা শহরের 400 ছোট বিভিন্ন অংশে অবস্থিত হোটেল বাতানুকূল ঘর বেশি এখন. এই অধিকাংশ ডাইনিং, ক্যাবল টিভি, IDD টেলিফোন, ফ্যাক্স ইত্যাদি যথেষ্ট ভাল সুবিধা দিয়ে সজ্জিত করা হয়
এই হোটেল থেকে উপরন্তু, প্রায় 60 আট থেকে 10 কক্ষ গড় অতিথি ঘর আছে, আছে গুলশান, Banani, Baridhara এবং ধানমন্ডি থেকে প্রধানত অপারেটিং. এই গেস্ট হাউসে প্রায় 10 আছে রেস্টুরেন্ট সুবিধা এবং অন্যান্য এই রেস্টুরেন্ট প্রতিবেশী বা গেস্ট হিসেবে দেখাবে উপর নির্ভর সেবা. Guesthouses ক্যাবল টিভি, IDD টেলিফোন, ফ্যাক্স, ইমেইল ইত্যাদি সাথে সজ্জিত
খাদ্যাভ্যাস:
কয়েক বছর পিছনে ঢাকা শহরের খাওয়ার আউট শুধুমাত্র সেসব একটি চীনা খাবার জন্য নিগমন. এখন চয়েস অনেক বিখ্যাত মানের রেস্তোরাঁ গ্লোবাল রন্ধনপ্রণালী অধিকাংশ উপলব্ধতা আরও বৈচিত্রময় ..
সঙ্গে চীনা পাশাপাশি বর্তমানে, থাই, কোরিয়ান, জাপানি, ভিয়তনামিজ, ইতালিয়, Mexican সব শহরের চারপাশে বিক্ষিপ্ত রেস্টুরেন্ট আছে. শেষ কিন্তু না অন্তত ভারতীয় এবং বাংলাদেশী রেস্টুরেন্ট.
মহাদ্বীপীয় রন্ধনপ্রণালী এখনও স্থানীয় দৃশ্যে নিজেকেই জন্য একটি উপযুক্ত করা.. শুধুমাত্র আন্তর্জাতিক হোটেল চেইন খাঁটি মহাদ্বীপীয় এবং টিপিকাল আমেরিকান খাবার পরিবেশন - Steaks, Salads, ফরাসি ফ্রাই, ভেড়ার রোস্ট এবং অন্যান্য মিনিট বিস্তারিত সম্পূর্ণ.
পরিবহন:
পাবলিক বাস, উভয় বায়ু নিয়ন্ত্রিত এবং অ বাতানুকূল - রাজ্য চালানোর বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন (BRTC) এবং প্রাইভেট কোম্পানি এবং অপারেটর পরিচালিত হয়. তিন চাকা scooters (অটো রিকশা), বাতানুকূল এবং অ বাতানুকূল ট্যাক্সি এবং বেসরকারী মালিকানার অটোমোবাইল ক্রমবর্ধমান হয় শহরের উঠতি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর সঙ্গে উঠছে জনপ্রিয়. সরকার দুই স্ট্রোক "সবুজ ট্যাক্সি" স্থানীয়ভাবে বলা হয় সিএনজি, কম্প্রেস প্রাকৃতিক গ্যাস যা চালানো ইঞ্জিন ট্যাক্সি এর প্রতিস্থাপন করেছে overseen.
যাইহোক, ঢাকা বিশ্বের রিকশা রাজধানী হিসাবে পরিচিত হয়. 400,000 চক্র rickshaws চালানো প্রতিটি দিন এবং সাইকেল rickshaws এবং স্বয়ংক্রিয় rickshaws হয় যানবাহনের প্রধান শহরের বাসিন্দাদের জন্য মোড. তুলনামূলকভাবে কম খরচে এবং অ দূষণ চক্র rickshaws অথচ ট্রাফিক কনজেশন এবং কারণ শহরের রাস্তায় একটি numver পরিচালিত থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে.
ঢাকা মহাসড়ক এবং প্রায় সব শহর ও শহর থেকে রেলপথ সংযোগগুলি দ্বারা সংযুক্ত হয়. কলকাতা ও আগরতলা ভারতীয় শহর থেকে হাইওয়ে সংযোগগুলি BRTC যা ঢাকা থেকে যারা শহর থেকে নিয়মিত বাস পরিষেবা রান দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে. Kamalapur রেলওয়ে স্টেশন শহরতলিসুলভ এবং জাতীয় রাজ্য চালানোর বাংলাদেশ রেল দ্বারা পরিচালিত রুট হয় ট্রেন সেবা. Buriganga নদী ব্যাঙ্কের উপর Sadarghat পোর্ট পণ্য ও যাত্রীদের বাংলাদেশের অন্যান্য পোর্ট upriver এবং পরিবহন তোলে. জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশের প্রধান বায়ু দ্বারা গেটওয়ে.
.
ঢাকা আকর্ষণ:
মসজিদ; হিন্দু মন্দির; চার্চেস; জাতীয় স্মৃতি; লালবাগ কেল্লার; 1857 স্মারক (বাহাদুর শাহ পার্ক); মুক্তির Juddha যাদুঘর; আহসান Manzil যাদুঘর; Curzon হল
পুরাতন উচ্চ আদালত ভবন; ঢাকা চিড়িয়াখানা; জাতীয় যাদুঘর; বোটানিকাল গার্ডেন; কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার; সোহরাওয়ার্দী Uddyan (বাগান); Banga ভবন; Baldha বাগান; রমনা সবুজ; জাতীয় Sangsad ভবন (সংসদগৃহ).
ঢাকা - বাংলাদেরেশ রাজধানী
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী. নদী Buriganga পাশে অবস্থিত, শহর প্রায় 7 মিলিয়ন জনসংখ্যা রয়েছে, একে অঞ্চলের বৃহত্তম শহরে একটি. এর একটি রঙিন ইতিহাস রয়েছে যেমন: পরিচিত 'মসজিদের শহর.' আধুনিক ঢাকা রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক জীবন বাংলাদেশে কেন্দ্র.
এলাকায় যে বর্তমানে ঢাকা urbanized সেটলমেন্ট অস্তিত্ব 7 শতাব্দী থেকে. শহর এলাকার বৌদ্ধ রাজত্ব Kamarupa এবং পাল সাম্রাজ্য পাশ দিয়ে হিন্দু সেনা বংশের 9 ম শতাব্দীর নিয়ন্ত্রণ করার আগে শাসিত ছিল. সেনা রাজবংশের পর ঢাকা পরম্পরায় তুর্কি এবং আফগান 1608 সালে মোগল এর আগমনের আগে দিল্লি Sultanate থেকে নিম্নক্রম গভর্নরদের দ্বারা শাসিত ছিল.
17 শতাব্দীতে মুঘল শাসনের অধীনে নগর জাহাঙ্গীর নগর হিসাবে পরিচিত ছিল, এবং উভয় একটি প্রাদেশিক রাজধানী ও বিশ্বব্যাপী মসলিন বাণিজ্যের একটি কেন্দ্র. আধুনিক শহরের উন্নয়নে 19 শতকের ব্রিটিশ শাসনের অধীনে শুরু এবং শীঘ্রই বঙ্গ মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম কলকাতা পর শহর (অধুনা কলকাতা) ছিল. ভারত 1947 পার্টিশনের পর, ঢাকা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের প্রশাসনিক রাজধানী, এবং পরে 1972 সালে,, একটি স্বাধীন বাংলাদেশের এর রাজধানী.শহরতলী এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধিও উন্নয়ন আসেন হিসাবে শহর মুঘল শাসনের অধীনে 1608 সালে বাংলার রাজধানী ঘোষিত. শহরের প্রধান বিস্তার মুঘল সাধারণ Shaista খান অধীনে স্থান নিয়েছে. শহর তারপর 13 কিলোমিটার প্রায় লক্ষ মানুষের একটি জনসংখ্যার সাথে (8 মাইল দ্বারা 12), দ্বারা 19 মাপা. শহর ব্রিটিশ ইস্ট ভারত কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ প্রেরণ পলাশীর যুদ্ধে পরে 1765 সালে.
পৌর প্রশাসন:
ঢাকা পৌরসভার আগস্ট 1, 1864 এবং 1978 সালে প্রতিষ্ঠিত এ আপগ্রেড "নিগম" অবস্থা ছিল. ঢাকা সিটি কর্পোরেশন একটি স্বায়ত্ত নিগম যা শহর বিষয়াবলি রান. শহরের মেয়র জনপ্রিয় ভোট দ্বারা প্রতি পাঁচ বৎসর নির্বাচিত হয়.
শহরের একটি মাঝারি আকারের মধ্যম বর্গ জনসংখ্যা হয়েছে, আধুনিক ভোক্তা এবং বিলাস পণ্য বাজারের ড্রাইভিং. শহর ঐতিহাসিকভাবে রয়েছে অভিবাসী শ্রমিকের সংখ্যক আকৃষ্ট. Hawkers, peddlers, ছোট দোকান, rickshaws পরিবহন, ধারের এবং স্টল জনসংখ্যার বড় অংশ চাকরী.
শহুরে উন্নয়ন একটি ব্যাপক নির্মান গর্জন আছে sparked, নতুন উচ্চ ওঠা ভবন ও skyscrapers শহর আড়াআড়ি পরিবর্তন ঘটাচ্ছে. বৃদ্ধি হিসাববিদ্যা, ব্যাংকিং, উত্পাদন, টেলিযোগাযোগ এবং পরিষেবার ক্ষেত্রে হয়েছে বিশেষত শক্তিশালী, যখন হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট ঢাকা অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসাবে চালিয়ে যান.
ঢাকা শহর (ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এর অধিক্ষেত্র অধীনে এলাকাসমূহ) জনসংখ্যার প্রায় 6.7 মিলিয়ন এ দাঁড়িয়েছে. বৃহত্তর মেট্রোপলিটান এলাকা গঠন এলাকায় সঙ্গে একযোগে শহর,, একটি আনুমানিক 2007 সাল হিসেবে 12.3 মিলিয়ন বাড়িতে. জনসংখ্যা একটি নির্দেশানুযায়ী শতাংশ প্রতি আনুমানিক 4.2, এশিয়ান শহরগুলির মধ্যে সর্বোচ্চ রেট এক ক্রমবর্ধমান হয়.
বাঙ্গালী সকল অধিবাসীদের জাতীয় ভাষা বাংলা. ইংরেজি সাধারনত ব্যবহার করা হয় বিশেষত ব্যবসার উদ্দেশ্যে,.
ইসলাম একটি সংখ্যাগুরু একাত্মতার সুন্নি সম্প্রদায় সাথে ঢাকা মানুষ উদীয়মান ধর্ম,. হিন্দুধর্ম হল দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম এবং ছোট সম্প্রদায় অনুশীলন বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান.
হোটেল:
গত দশকে ঢাকা গঠিত মানের হোটেল এবং শালীন পর্যটন টাইপ বাজেট বাসস্থান বিষয়ে উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে.
এই হোটেল থেকে উপরন্তু, প্রায় 60 আট থেকে 10 কক্ষ গড় অতিথি ঘর আছে, আছে গুলশান, Banani, Baridhara এবং ধানমন্ডি থেকে প্রধানত অপারেটিং. এই গেস্ট হাউসে প্রায় 10 আছে রেস্টুরেন্ট সুবিধা এবং অন্যান্য এই রেস্টুরেন্ট প্রতিবেশী বা গেস্ট হিসেবে দেখাবে উপর নির্ভর সেবা. Guesthouses ক্যাবল টিভি, IDD টেলিফোন, ফ্যাক্স, ইমেইল ইত্যাদি সাথে সজ্জিত
খাদ্যাভ্যাস:
কয়েক বছর পিছনে ঢাকা শহরের খাওয়ার আউট শুধুমাত্র সেসব একটি চীনা খাবার জন্য নিগমন. এখন চয়েস অনেক বিখ্যাত মানের রেস্তোরাঁ গ্লোবাল রন্ধনপ্রণালী অধিকাংশ উপলব্ধতা আরও বৈচিত্রময় ..
মহাদ্বীপীয় রন্ধনপ্রণালী এখনও স্থানীয় দৃশ্যে নিজেকেই জন্য একটি উপযুক্ত করা.. শুধুমাত্র আন্তর্জাতিক হোটেল চেইন খাঁটি মহাদ্বীপীয় এবং টিপিকাল আমেরিকান খাবার পরিবেশন - Steaks, Salads, ফরাসি ফ্রাই, ভেড়ার রোস্ট এবং অন্যান্য মিনিট বিস্তারিত সম্পূর্ণ.
পরিবহন:
পাবলিক বাস, উভয় বায়ু নিয়ন্ত্রিত এবং অ বাতানুকূল - রাজ্য চালানোর বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন (BRTC) এবং প্রাইভেট কোম্পানি এবং অপারেটর পরিচালিত হয়. তিন চাকা scooters (অটো রিকশা), বাতানুকূল এবং অ বাতানুকূল ট্যাক্সি এবং বেসরকারী মালিকানার অটোমোবাইল ক্রমবর্ধমান হয় শহরের উঠতি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর সঙ্গে উঠছে জনপ্রিয়. সরকার দুই স্ট্রোক "সবুজ ট্যাক্সি" স্থানীয়ভাবে বলা হয় সিএনজি, কম্প্রেস প্রাকৃতিক গ্যাস যা চালানো ইঞ্জিন ট্যাক্সি এর প্রতিস্থাপন করেছে overseen.
যাইহোক, ঢাকা বিশ্বের রিকশা রাজধানী হিসাবে পরিচিত হয়. 400,000 চক্র rickshaws চালানো প্রতিটি দিন এবং সাইকেল rickshaws এবং স্বয়ংক্রিয় rickshaws হয় যানবাহনের প্রধান শহরের বাসিন্দাদের জন্য মোড. তুলনামূলকভাবে কম খরচে এবং অ দূষণ চক্র rickshaws অথচ ট্রাফিক কনজেশন এবং কারণ শহরের রাস্তায় একটি numver পরিচালিত থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে.
ঢাকা মহাসড়ক এবং প্রায় সব শহর ও শহর থেকে রেলপথ সংযোগগুলি দ্বারা সংযুক্ত হয়. কলকাতা ও আগরতলা ভারতীয় শহর থেকে হাইওয়ে সংযোগগুলি BRTC যা ঢাকা থেকে যারা শহর থেকে নিয়মিত বাস পরিষেবা রান দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে. Kamalapur রেলওয়ে স্টেশন শহরতলিসুলভ এবং জাতীয় রাজ্য চালানোর বাংলাদেশ রেল দ্বারা পরিচালিত রুট হয় ট্রেন সেবা. Buriganga নদী ব্যাঙ্কের উপর Sadarghat পোর্ট পণ্য ও যাত্রীদের বাংলাদেশের অন্যান্য পোর্ট upriver এবং পরিবহন তোলে. জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশের প্রধান বায়ু দ্বারা গেটওয়ে.
.
ঢাকা আকর্ষণ:
মসজিদ; হিন্দু মন্দির; চার্চেস; জাতীয় স্মৃতি; লালবাগ কেল্লার; 1857 স্মারক (বাহাদুর শাহ পার্ক); মুক্তির Juddha যাদুঘর; আহসান Manzil যাদুঘর; Curzon হল
পুরাতন উচ্চ আদালত ভবন; ঢাকা চিড়িয়াখানা; জাতীয় যাদুঘর; বোটানিকাল গার্ডেন; কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার; সোহরাওয়ার্দী Uddyan (বাগান); Banga ভবন; Baldha বাগান; রমনা সবুজ; জাতীয় Sangsad ভবন (সংসদগৃহ).
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন